কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়ক (জেড-২৮০৮) একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা মহাসড়ক। সড়কটি সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে যাতায়াতের প্রধান ও একমাত্র বিকল্প সড়ক এবং একই সাথে সিলেট শহরের যানজট এড়ানোর জন্যে বাণিজ্যিক যানবাহনের ডাইভারশন।
প্রকল্পের আওতায় সড়কটি সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের (আর-২৮০) ৬ষ্ঠ কি.মি. কুমারগাঁও এ শুরু হয়েছে এবং বাদাঘাট দিয়ে অতিবাহিত হয়ে এয়ারপোর্টের সন্নিকটে ওসমানী বিমানবন্দর সড়কের (জেড-২৮০৯) সাথে মিলিত হয়েছে। বাদাঘাট লিংক রোডসহ সড়কটির মোট দৈর্ঘ্য ১২.৭৮০ কিলোমিটার। বর্তমানে সড়কটির প্রশস্ততা ৫.৫০ মিটার। সড়কটি জেলা সড়ক মানে নির্মিত হওয়ায় তা পাথরবাহী বাণিজ্যিক যানবাহন চলাচলের উপযোগী নয়। তাছাড়া সড়কের আঁকাবাঁকা এলাইনমেন্ট বাধাহীন মসৃণগতিতে যান চলাচলের অন্তরায়।
বর্তমানে ভোলাগঞ্জ হতে পাথর বহনকারী হাজার হাজার ট্রাক সিলেট শহরের মধ্য দিয়ে যাতায়াত করে কিন্তু নগরীর কেন্দ্রস্থল আম্বরখানা ইন্টারসেকশনে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়ে বিপুল পরিমাণ অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়কটিকে আপগ্রেডেশন করা হলে পাথর বোঝাই ট্রাকগুলো আম্বরখানার দীর্ঘ যানজট এড়িয়ে বাদাঘাট, কুমারগাঁও দিয়ে যাতায়াত করে এন-২ তে পৌঁছাবে। এতে সিলেট শহরের যানজট ও সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস পাবে।
সড়কটির শেষ প্রান্ত হতে ৮০০ মি. দূরে সিলেট (ওসমানী বিমানবন্দর বাইপাস)-সালুটিকর-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ (জেড-২৮০১) সড়কটি শুরু হয়েছে, যা বাংলাদেশের বড় বড় পাথর কোয়ারী এর সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। সড়কটিতে বর্তমানে জাতীয় মহাসড়ক মানে উন্নীতকরণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়ককে জাতীয় মহাসড়ক মানে উন্নীত করা হলে এই সড়কগুলোর আন্তঃসংযোগ এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়ক (জেড-২৮০৮) একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা মহাসড়ক। সড়কটি সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে যাতায়াতের প্রধান ও একমাত্র বিকল্প সড়ক এবং একই সাথে সিলেট শহরের যানজট এড়ানোর জন্যে বাণিজ্যিক যানবাহনের ডাইভারশন।
প্রকল্পের আওতায় সড়কটি সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের (আর-২৮০) ৬ষ্ঠ কি.মি. কুমারগাঁও এ শুরু হয়েছে এবং বাদাঘাট দিয়ে অতিবাহিত হয়ে এয়ারপোর্টের সন্নিকটে ওসমানী বিমানবন্দর সড়কের (জেড-২৮০৯) সাথে মিলিত হয়েছে। বাদাঘাট লিংক রোডসহ সড়কটির মোট দৈর্ঘ্য ১২.৭৮০ কিলোমিটার। বর্তমানে সড়কটির প্রশস্ততা ৫.৫০ মিটার। সড়কটি জেলা সড়ক মানে নির্মিত হওয়ায় তা পাথরবাহী বাণিজ্যিক যানবাহন চলাচলের উপযোগী নয়। তাছাড়া সড়কের আঁকাবাঁকা এলাইনমেন্ট বাধাহীন মসৃণগতিতে যান চলাচলের অন্তরায়।
বর্তমানে ভোলাগঞ্জ হতে পাথর বহনকারী হাজার হাজার ট্রাক সিলেট শহরের মধ্য দিয়ে যাতায়াত করে কিন্তু নগরীর কেন্দ্রস্থল আম্বরখানা ইন্টারসেকশনে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়ে বিপুল পরিমাণ অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়কটিকে আপগ্রেডেশন করা হলে পাথর বোঝাই ট্রাকগুলো আম্বরখানার দীর্ঘ যানজট এড়িয়ে বাদাঘাট, কুমারগাঁও দিয়ে যাতায়াত করে এন-২ তে পৌঁছাবে। এতে সিলেট শহরের যানজট ও সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস পাবে।
সড়কটির শেষ প্রান্ত হতে ৮০০ মি. দূরে সিলেট (ওসমানী বিমানবন্দর বাইপাস)-সালুটিকর-কোম্পানীগঞ্জ-ভোলাগঞ্জ (জেড-২৮০১) সড়কটি শুরু হয়েছে, যা বাংলাদেশের বড় বড় পাথর কোয়ারী এর সাথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম। সড়কটিতে বর্তমানে জাতীয় মহাসড়ক মানে উন্নীতকরণ কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কুমারগাঁও-বাদাঘাট-এয়ারপোর্ট সড়ককে জাতীয় মহাসড়ক মানে উন্নীত করা হলে এই সড়কগুলোর আন্তঃসংযোগ এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে।
১১.৮৭১ কিঃমিঃ রিজিড পেভমেন্ট নির্মাণ (৪-লেন),
০.৭০ কিঃমিঃ ফ্লেক্সিবল পেভমেন্ট নির্মাণ (৫.৫০ মিঃ)
১১৯.২৫৫ মিটার সেতু (২টি-২লেন) নির্মাণ
৮৯ মিটার কালভার্ট (২৪টি- ৪লেন) নির্মাণ
১১.৯০ কিঃমিঃ ড্রেনসহ ফুটপাত নির্মাণ
১.০৭৪ লঃবঃমিঃ জিওটেক্সটাইলসহ সিসি ব্লক স্লোপ প্রটেকশন
১ টি এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র নির্মাণ
আনুষাঙ্গিক অন্যান্য কাজ (সাইন-সিগনাল, দিক নির্দেশক সাইন, ইত্যাদি)।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস